বেশ কিছু বছর আগের কথা। বাসায় নতুন কাজের মেয়ে জয়েন করেছে। বয়স ১৬/১৭ হবে। শ্যামলা রং। ফিগারটা দারুণ। ডাসা ডাসা দূর। কোমরে একটা ভাঁজ দিয়ে বেশ এট্রাক্টিভ নিতম্ব। প্রথম দেখাতেই মনের ভেতরে একটা বিদ্যুৎ শক খেয়েছিলাম। আর তাই তাই মনে মনে ঠিক করে নেই, একে পটাতেই হবে।
প্রতিদিন আমার ঘর পরিষ্কার করতে আসতো মেয়েটা। আমার ঘরটা বাইরের দিকে, মূল বাসা থেকে আলাদা। এটা একসময় কাচারি হিসেবে ব্যবহার হতো। এখন এটাতে আমিই থাকি। নিরিবিলি থাকা যায়।
কাজের মেয়েটার নাম রহিমা। সে এলে আমি তার সাথে সক্ষতা গড়ার জন্য টুকটাক গল্প জুড়ে দিতাম। এভাবে ২/৩ দিন যেতে না যেতেই সে বেশ ফ্রি হয়ে যায় আমার সাথে। আমিও দুষ্টূ দুষ্টূ গল্প বলতাম। আমার প্রেমিকাদের গল্প বলতাম। একটু এডালট টাইপের গল্প আরকি। সে খুব হাসতো এসব গল্প শুনে। আমারতো টার্গেট অন্য কিছু। যাই হোক এক সকালে সে ঘরে এলে পরে তার হাত ধরলাম। ধরে বললাম, বাহ তোমার হাতগুলোতো অনেক সুন্দর। তোমার হাসিটাও ভারি চমৎকার। কি সুন্দর তোমার ঠোঁটগুলো। সে বেশ লজ্জা পায়। আমি লজ্জার কারণ জানতে চাইলে সে বলে, কেউ নাকি তাকে এভাবে আগে বলেনি। তবে বুকে হাত দিয়েছিল ২/৩ জন। আরও অনেক কিছু করতে চেয়েছিল, সে দেয়নি। রাগ দেখিয়ে চলে এসেছে।
ওর হাত নাড়তে নাড়তে তাকে ঝট করে আমার বুকে টেনে নেই। টেনে নিয়েই ঠোঁটে ঠোঁট চেপে অনেক্ষণ ধরে চুমু দেই। সে প্রথমে ছটফট করছিল, নিজেকে ছাড়িয়ে নিতে চেয়েছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে দেখলাম শরীরটা ছেড়ে দিয়ে সে নিজে থেকে সাড়া দিচ্ছে। আমি আমার একটা হাত ওর বুকের উপরে নিলাম। আলতো করে চাপ দিতে থাকলাম। সে আমার চোখে দিকে তাকাতে পারছিলো না। অন্যদিকে তাকিয়ে ছিল, কিন্তু বাঁধা দিচ্ছিলো না। আমিও দুটো দুদ পর্যায়ক্রমে টিপে যাচ্ছিলাম। আর আমার খাম্বা একেবারে দাঁড়িয়ে গিয়েছিল। ভীষণ চুদতে ইচ্ছে করছিলো তাকে। মনে হচ্ছি, এক ঝটকায় তাকে বিছানায় ফেলে দিয়ে ওর উপর ঝাপিয়ে পড়ি।
অবশ্য সেটা করলাম না, ওকে আরও আশ্বস্ত হবার সময় দিতে চাইলাম। যেন আমাকে জোড় করতে না, সে নিজেই যেন আমাকে চু*দতে দেয়।
পরের দিন থেকে সে একেবারে চেঞ্জ। বেশ ফাজিল হয়ে গেলো একদম। আমিও তাকে আরও আপন করে নিতে ওর সাথে ফাজলামো শুরু করে দিলাম। মাঝে মাঝে জড়িয়ে ধরি, সে নিজেকে ছাড়িয়ে নেয়ার চেষ্টা করে, কিন্তু আমি বুঝি সে চেষ্টাতে তেমন জোড় নেই। এভাবে আরও দুদিন গেলো। ও ঘরে এলেই ওকে জড়িয়ে ধরি, চুমু খাই, দুদুগুলো টিপে দেই।
বেশ ভালো লাগতো। কিন্তু এভাবে আর কত। ঠিক করলাম, যা হয় হবে, আগামীকালকেই ওর সাথে ফাইনাল করে ফেলব।
যে কথা সেই কাজ, ও ঘরে আসার পরে প্রতিদিনের মতো ওকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে লাগলাম। সেও সাড়া দিল। আমার হাতদুটো ওর বুকের উপর ঘুরছিল। তার একটি হাত নিয়ে আমি আমার বাড়ার উপরে রাখলাম। সে চট করে সরিয়ে নিল, চোখ গুলো বড় বড় করে বলল। এমা! কত্ত বড়!
হুম, তা কিছুটা বড় বটে, বড় না হলেতো আসল মজা পাবে না। সে লজ্জা পেয়ে হাসি হাসি মুখে আমার বুকে তার মুখ লুকালো। আমি তার হাতটা নিয়ে আবার আমার বাড়ার উপরে দিলাম। ওর হাতের স্পর্শ পেয়ে সেটা একেবারে লোহার মতো শক্ত হয়ে গেলো। সে আমার বুকে মুখ ঘষছে। আর হাত দিয়ে আমার বাড়াটাকে ওপর নিচ করে আদর করছে। আমি একটা হাত ধীরে ধীরে নিচে নামিয়ে ওর ভোদাটাকে খামচে ধরলাম। সে একটা অস্ফুট আওয়াজ করলো মুখ দিয়ে। পায়জামার উপর দিয়ে ওর ওটাকে আদর করতে গিয়ে দেখি, সেটা ভিজে গেছে। আমার মাথা আর ঠিক রাখতে পারলাম না। আমি ওর পায়জামার ভেতরে হাত ঢুকিয়ে ভেজা ভোদাটাকে আঙ্গুল দিয়ে ঘষতে লাগলাম। আমার ধোনটা যেন জ্বলছে। রহিমার নিস্বাস দ্রুত হয়ে উঠেছে। সে ঘনঘন আমার বুকে তার মুখ ঘষছে। তার মুখ দিয়ে সীৎকারের শব্দ আসছে।
আমি ওকে ধীরে ধীরে বিছানার কাছে নিয়ে গেলাম। ঠোঁটে চুমু দিতে দিতে শুইয়ে দিলাম। ও পায়জামাটা খোলার জন্য ধরতেই সে বলল, না না। এইটা করা যাবে না। পেটে বাচ্চা এসে যাবে। তাহলে আমার আর বিয়ে হবে না। আব্বা আম্মা বাসা থেকে বের করে দেবে।
আমি ওকে বললাম, শোনো শোনো। কিচ্ছু হবে না। আমিতো আমার মাল তোমার ভেতরে ফেলব না। ওটা ভেতরে গেলেই বাচ্চা হয়। আমি আমার ওটা বাইরেই ফেলব। তুমি একদম চিন্তা কোরনা। প্লিজ করতে দাও। প্লিজ...
আমার করুন চেহারা দেখে সে আর না করতে পারলো না। ধরে থাকা পায়জামাটা ছেড়ে দিল। আমিও সেটা একটানে একেবারে খুলে ফেললাম। আমার সামনে এখন এক দারুণ দৃশ্য। একেবারেই কচি, শেভ করা পরিষ্কার একটি ভো*দা। আমি ওর দুপা আস্তে করে ফাক করে দিলাম, আমার মুখটা কাছে নিয়ে জিভ লাগিয়ে দিলাম। সাথে সাথে সে বলে উঠলো। ছিঃ ছিঃ কি করেন ভাইয়া। ওইখানে কেউ মুখ দেয়? ওইটাতো নোংরা জায়গা!
বললাম, ধুর বোকা। এখানেইতো আসল মজা লুকিয়ে আছে। দেখো, কি আরাম লাগে তোমার।
আমি ওখানে জিভ দিতেই সে কেঁপে উঠলো। আমি প্রথমে জিভ দিয়ে ওর ভগাঙ্কুরটাকে আদর করে দিলাম। তারপরে সেটাকে চুষতে লাগলাম। যেন ললিপপ চুষছি। আমি চুষছি আর সে ছটফট করছে।
আমি একফাকে উঠে তার জামা খুলে নিলাম। উফফফ, দুদ্গুলো একদম মাথা নষ্ট করার মতো। একদম খাড়া খাড়া। নিটোল গোলাকার। কিছুটা শক্ত। আমি ওর বোঁটাতে জিভ দিয়ে ঘষতে লাগলাম। সে শিউরে শিউরে উঠছে, আর মুখ দিয়ে উফ, আহ শব্দ করছে। এবারে এখাতে বাম দুদটা টিপছি আর অন্যটা চুষতে শুরু করলাম। আর এক হাত নামিয়ে ওর ভো*দার ভিতর এক আঙ্গুল চালিয়ে দিলাম। আর সে যেন কাটা মুরগীর মতো ছফটফ করতে লাগলো। এভাবে বেশ কিছুক্ষণ করার পরে তার ভো/দা থেকে পানি ঝরলো।
সে হাসফাস করছে। আমি এবারে উঠে আমার ধো*নটা ওর হাতে ধরিয়ে দিলাম। বললাম চুষে দাও। প্রথমে না না করছিলো। আমি জোড় করে মুখের কাছে নিয়ে গিয়ে ওর ঠোঁটে ঘষতে লাগলাম। তখন সে আমার ওটাকে মুখে নিয়ে আস্তে আস্তে চুষতে লাগলো। কিছুক্ষণ চোষার পরে যেন সে পাগল হয়ে গেলো। সে একেবারে পাগলের মতো চুষতে লাগলো। যেন পুরো ধ*নটা গিলে ফেলবে। আমিও একহাতে ওর দুদ টিপছি আর অন্য হাতের আঙ্গুল দিয়ে ভোদাকে গরম করছি।
সে কিছুক্ষণ পরে আস্তে আস্তে বলতে লাগলো, ভাইইয়া এখন ঢুকান, আর পারছিনা, ঢুকান।
ততক্ষণে আমারও অনেক চো*দা চেপে গেছে। আমি ওর কোমরের কাছে গিয়ে দু'পা ফাক করে আমার ধো*ন বাবাজিকে তার ভো*দার মুখে চেপে চেপে ঘষতে লাগলাম। ওটার মুখ একদম পিচ্ছিল হয়ে আছে। আমি ওটা মুখে আমার জিনিষটাকে সেট করে একটূ চাপ দিলাম। মাথাটা কিছুটা ঢুকেছে, আর সে উফফ করে উঠলো। আমি ঝুঁকে ওর ঠোঁটে ঠোঁট চেপে ওর ঠোঁটগুলো চুষতে লাগলাম। আর মাথাটা ভেতর বাইর করতে লাগলাম। তাপরে হুট করে এক ধাক্কায় প্রায় অর্ধেকটা ঢুকিয়ে দিলাম। সে চিৎকার করতে চেয়েছিল। কিন্তু ঠোঁট চেপে রাখায় শব্দটা বের হলো না। আমি ওটাকে আবার আস্তে আস্তে ভেতর বাইর করতে লাগলাম। ওর দিকে তাকিয়ে দেখলাম, সে এখন কিছু টা আশ্বস্ত হয়েছে। ওর কানে কানে জিজ্ঞেস করালাম, কেমন লাগে? ও বলল, ভালো লাগতেছে।
আমি জিজ্ঞেস করালাম পুরোটা দেব? সে বলল, দেন। অমনি আমি আরেকটা ধাক্কায় পুরোটা ওর ভেতর চালান করে দিলাম। উফফ সে কি টাইট ও ফুটোটা। যেন আমার ওটাকে কামড়ে ধরেছে। ভেতর বাইর করতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছিলো। আমি ওভাবে ধীরে ধীরে করতে কিছুক্ষণ করতে লাগলাম।
বেশ কিছুক্ষণ এভাবে করার পরে বুঝলাম ওর মাসেলগুলো ধীরে ধীরে রিল্যাক্স হচ্ছে। আমি আরও কিছুক্ষণ পরে স্পিড বড়িয়ে দিলাম। কিছুক্ষণ পরে দেখি সে বলছে, ভাইয়া আরও জোড়ে দেন। অনেক আরাম লাগতেছে।
আমিও ফুল স্পিডে মেশিন চালাতে লাগলাম। মেশিনের তালে তালে দুদুগুলোকে একেবারে পিষে দিচ্ছিলাম। সেও যেন বেশ মজা পাচ্ছিলো। নিচ থেকে কোমর দুলিয়ে আমাকে হেল্প করছিলো।
এভাবে তাকে অনেকক্ষণ ধরে উলটে পালটে করলাম। খুব আরাম পাচ্ছিলাম আমি। একসময় মাল চলে আসলো। আমি একটানে ওটাকে টেনে বের করে ওর পেটের উপর সব মাল উগ্রে দিলাম। গরম গরম মাল পেটের উপরে পড়তেই সে কেঁপে উঠছিলো।
সেইরাম মজা করলাম আমরা। ভীষণ আনন্দ নিলাম দুজনেই। এরপরে প্রায় প্রতিদিন আমরা আনন্দ নিতাম।
0 Comments