আমাদের বাসার কাজের বুয়াটার বয়স ৩৫ বা এর কাছাকাছি হবে। চেহারা অত সুন্দর না হলেও তার ফিগারটা ছিল দারুণ। ছিপছিপে গড়নের শরীর। গায়ের রং শ্যামলা। তার দুদের সাইজটা ছিল দারুণ। পাছাটাও বেশ উঁচু। দেখেই মনে হয়, বেশ সে রেগুলার বিছানায় খেলাধুলা করে।
![]() |
kazer buar shathe ekdin - কাজের বুয়ার সাথে একদিন |
ওরে দেখলেই আমার মেশিনটা শক্ত হয়ে যেত। মনে হতো ঝাপিয়ে পরি ওর ওপর। কিন্তু ঘরে মা থাকার কারণে কিছু করতে পারতাম না। আর সে সকালে এসে কাজ সেরে দুপুরের মধ্যেই চলে যেত। আমাকেও সকালে ক্লাসে যেতে হতো আর ফিরতে ফিরতে বিকেল ৪টা। কি আর করা তাকে ভেবে ভেবে বাথরুমে হাত মারতাম আরকি। আর মনে মনে একটা সুযোগ খুঁজতাম। এবং হুট করে সুযোগটা চলে এলো একদিন।
একদিন খবর এলো মায়ের ছোট বোন ভীষণ অসুস্থ। ভিডিও কলে ছোট খালা একবারের জন্য হলেও যেন তাকে দেখতে যায় সেই মিনতি করতে লাগলো। মাতো কেঁদে কেটে একাকার অবস্থা। যাইহোক, ঠিক হলো পরদিন সকালে উবার ডেকে মা-কে পাঠিয়ে দেয়া হবে। সাথে আমার ছোট বোনটা যাবে। আর বাড়ি পাহারা দেয়ার দায়িত্ব আমার।
যদিও খালার জন্য খারাপ লাগছিলো। কিন্তু পরক্ষণেই মনের ভেতর এক অন্যরকম আনন্দ খেলা করছিলো। কাল মা যাবার পরে শাহীনা (কাজের বুয়া) আর আমি একা থাকব বাসায়। আহা, এটাই সুযোগ। একে কোনভাবেই হাতছাড়া করা যাবে না।
পরদিন সকালে মা যাবার আগেই শাহীনা চলে এলো। মায়ের জিনিষপত্র গুছিয়ে দিতে সাহায্য করল। আর আমি লুকিয়ে লুকিয়ে শাহীনাকে দেখছিলাম। ওর দুদ, ওর পাছা আমাকে পাগল করে দিচ্ছিলো। সকাল ৯টার মধ্যে সবাই চলে গেলো। আমি আর শাহীনা বুয়া বাসায় একা।
আমি আমার ঘরে এলাম। কিছুক্ষণ পরে শাহীনা ঘর মোছার বালতি নিয়ে ঘরে ঢুকলো। আমি বিছানায় শুয়ে মোবাইলে এক্স মুভি দেখছিলাম। ধোনটা খাঁড়া হয়ে পায়জামা ফুটো হয়ে বের হতে চাইছিলো। আমি ওটাকে ঢাকার চেষ্টা করলাম না। আমি চাইছিলাম সে আমার ফুলে ওঠা ওইটা দেখুক।
শাহীনা ঘুরে ঢুকেই আমার ফুলে ওঠা বাড়াটা খেয়াল করেছে, কিন্তু এমন ভাব করলো, যেন সে কিছুই দেখেনি। সে গুনগুণ করে গান গাইতে গাইতে কাজ করছিলো। আর আমি গোগ্রাসে ওর যৌবন ভরা দেহটাকে চোখ দিয়ে গিলে খাচ্ছিলাম। একবার ওর চোখে চোখ পরে গেলো। আমি কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে চোখ সরিয়ে নিলাম, সে মুচকি হাসি দিয়ে ঘড় থেকে বের হয়ে গেলো। আমি মনে মনে চাইছিলাম বিছানা থেকে লাফ দিয়ে গিয়ে ওকে জড়িয়ে ধরি। কিন্তু আমি চেষ্টা করেও বিছানা থেকে নড়তে পারছিলাম না। যেন আমার সমস্ত শরীরটা অসাড় হয়ে গেছে।
ও ঘর থেকে বের হয়ে যাবার পরে আমি অনেক সাহস সঞ্চয় করে রান্না ঘরে গেলাম। দেখলাম, সে সিংকে বাসব-কোসন পরিষ্কার করছে। আমি দরজায় গিয়ে দাড়ালাম। সে আমার দিকে তাকিয়ে একটু মুচকি হাসি দিয়ে জিজ্ঞেস করলো, কি লাগবে ভাইয়া? আমি বললাম চা খাবো। সে বলল আমার হাততো নোংরা, আপনি এখানে এসে চুলায় কেতলিটা গরম করে চা টা ঢেলে নেন। আমি বললাম, ওকে নো প্রব্লেম। বলে ভেতরে যাবার জন্য এগুলাম। আমাদের রান্নাঘরটা খুব বেশী প্রশস্ত নয়। সিংকের সামনে একজন দাঁড়ালে অন্যজন যাবার জন্য তেমন জায়গা থাকে না। আমি মনে মনে খুশীই হলাম। আমি ওর পেছন দিয়ে যাবার সময় আমার খাঁড়া হয়ে থাকা ধো*নটা ওর সে*ক্সি পা*ছায় ইচ্ছে করে লাগিয়ে আলতো ঠ্যালা দিলাম। সে কিছু বললা না। তবে একটু নড়ে উঠলো। আমি একটু সাহস পেলাম, আবার শক্ত ধো*নটা দিয়ে গুতো দিলাম। ২/৩ টা গুঁতো দিয়ে চুলার কাছে চলে গেলাম। আমার হার্টবিট বেড়ে গেছে। ধো*নটার ভেতরে যেন জ্বলছে। মাথায় একেবারে মাল উঠে গেছে। আজ যেভাবেই হোক চুদতেই হবে ওকে, কি হয় হোক। আমি সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলাম। ঘুরে ওর দিকে তাকালাম। সেও আমার দিকে তাকালো, আমাকে দেখে মুচকি হাসি দিল। আমি তখন বের হবার জন্য আবার ওর পেছনে এলাম, পেছনে এসে আগের মত করে আবার আমার ফুলে ওঠা শক্ত মেশইনটা ওর পেছনে লাগিয়ে ঘষতে লাগলাম। একটা হাত ওর ঘাড়ের ওপর রেখে অন্য হাতে ওর কোমরটা ধরলাম। সে কোন বাঁধা দিল না। আমি এবারে আমার মেশিন দিয়ে গুঁতা দিতে লাগলাম আর কোমর থেকে হাতটা আস্তে আস্তে ওর বুকের উপর নিয়ে এসে খপ করে একটা দুদ ধরলাম, সে আহ করে একটা শব্দ করলো কিন্তু আমাকে কোন বাঁধা দিল না। আমি এবারে অন্য হাতটাও পেছন থেকে ঢুকিয়ে অন্য দুদটাকে ধরে চটকাতে লাগলাম। আর মুখটা ওর ঘাড়ের কাছে নিয়ে গিয়ে ঘষতে লাগলাম সেও মাথা দিয়ে আমার মাথাটা ঘষতে লাগলো। আমি ঝট করে ওর হাতটা ধরে টানতে লাগলাম সে খিল খিল করে হাসতে হাসতে আমার সাথে আসতে লাগলো। আমি ওকে টেনে আমার ঘরে নিয়ে এলাম। ঘরে এনেই ওকে জড়িয়ে ধরলাম। ওর মুখ, গলায় চুমুতে চুমুতে ভরে দিলাম। আমি খেয়াল করলাম আমার চুমু খেতে খেতে সে তার একটা হাতে আমার মেশিনটাকে ধরলো। ধরে পায়জামার উপর দিয়ে হাত মুঠো করে ডলতে লাগলো।
আমি ওকে আরও বেশ কিছু চুমু দিলাম। ওর ঠোঁট গুলো চুষে দিলাম। সে আমাকে ছাড়িয়ে নিয়ে আমার সামনে বসে পড়লো। বলল, দেখিতো ভাইয়ার জিনিষটা কেমন? বলেই ইলাস্টক ওয়ালা পায়জামাটা এক টানে নীচে নামিয়ে দিল। আর অমনি আমার ধো*ন বাবা খাঁচা থেকে ছাড়া পেয়ে লাফাতে লাগলো। মেশিনটার সাইজ ৮ ইঞ্চি একটূ মোটাসোটা। আমি নীচে শাহীনার চোখের দিকে তাকালাম। আমার মেশিন দেখে যেন আনন্দে তার চোখ চকচক করে উঠলো। সে দুহাতে ওটাকে খপ করে ধরে ফেলল। আর যেন লোভাতুর দৃষ্টিতে আমার ওটার দিকে তাকিয়ে জিভ দিয়ে ঠোঁট চাটতে লাগলো। আমার দিকে তাকিয়ে হেসে বলল, কি জিনিষ বানিয়েছো ভাই। এইটাতো আমাকে খেতেই হবে। বলেই সে আমার মেশিনটাকে ওর মুখের ভেতর চালান করে দিল। উফফফ, কি সেই অনুভুতি কি বলব। ওর মুখের ভেতরটা গরম আর অনেক নরম। খুব আরাম পাচ্ছিলাম। আমি নীচের দিকে তাকিয়ে দেখছি, শাহীনা পাগলের মতো আমার মেশিনটাকে চুষে, চেটে আদর করছে। আমি হাত বাড়িয়ে ওর বড় বড় সে*ক্সি দুদ্গুলো টিপে দিচ্ছিলাম। বেশ কিছুক্ষণ পরে আমি ওকে টেনে তুলে ঠোঁটে চুমু দিলাম। বুকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে দুহাতে ওর উঁচু পাছাগুলো টিপতে টিপতে ঠেলে ওকে বিছানা কাছে আনলাম। বিছানার কাছে আসতে সে বিছানায় শুয়ে পড়লো। শাড়ি তুলে পা দুটো ফাক করে দিল। আর তখনি আমি দেখলাম সেই কাঙ্ক্ষিত যমুনা। জলে ভেসে যাচ্ছে একেবারে। যেন বন্যার জল উপচে গিয়ে গড়িয়ে পরছে। আমিও আর দেরী না করে ও যমুনাতে ঠোঁট চেপে ধরে, চুষে চুষে ওর নোনা জল খেতে লাগলাম। আহা কি যে সুখ। ওদিকে আমার মাথে চেপে ধরে শাহীনা উহ, আহ করে ছটফট করছে। আমি ওর সেই কাঙ্ক্ষিত ছিদ্রকে নেড়েচেড়ে, চুষে একেবারে উত্তপ্ত করে দিলাম। এবারে আঙ্গুল দিয়ে ওর ভো*দাকে আঙ্গুল চো*দা দিতে লাগলাম। সে উহ, আহ করে যাচ্ছে। উফফ, আমি ওর চিৎকার শুনে আর নিজেকে ঠিক রাখতে পারলাম। উঠে দাঁড়িয় মেশিনের মাথাটা ওর ভো*দার মুখে সেট করে আস্তে করে দিলাম ঠ্যালা। পুচ করে মাথাটা সহ বেশ কিছুটা ঢুকে গেলো। ওটাকে টেনে বের করে ভো*দার মুখে কিছুক্ষণ ঘষে দিয়ে আবার ঢুকিয়ে দিলাম, এবারে কিছুটা জোড় দিয়ে দিয়েছি। সে উফফ করে উঠলো, আর আমার হাত দুটো খামছে ধরল। আমি এবারে মেশিন স্টার্ট করে দিলাম। ওটা ঢুকছে আর বের হচ্ছে। আমার মেশিনের ঠ্যালায় ওর দুদ্গুলো নড়ছে। আমি ঝুঁকে ওর দুদের বোঁটা চুষতে লাগলাম। এক হাত দিয়ে একটা দুদ টিপছি আর অন্যটা চুষছি। উফফ, সেকি আরাম। আসলে চো*দার আনন্দের কাছে অন্যকিছু একেবারেই ফিকে হয়ে যায়। কি যে সুখ। আমরা দুজনেই উহ, আহ, ইসস, জোড়ে, আস্তে এইসব কি কি যেন বলেই যাচ্ছি, আর খপাখপ চু*দেই যাচ্ছি। সে বলছে, ইসস কি সুখ দিচ্ছো ভাইয়া। আগে কেন দিলানা এই সুখ। আহ, উহ। আমি বললাম সুযোগ পাইনাই রে। আজকে পাইছি, আজকে চু*দে তোমার ভো*দা ঢিলে করে দেব। আমি আরও জোড়ে কয়েকটা ঠাপ দিলাম, আর বলতে লাগলাম -খা চো*দন খা মা*গী। তোর ভো*দায় আমার ধো*নের চো*দন খা। সে বলতে লাগলো আহ , ইসস, কি যে আরাম তোমার চো*দন খেতে। দাও সোনা আরও জোড়ে দাও। আমার ভো*দা ফাটিয়ে দাও। চু*দো আমাকে, মন ভরে চু*দো। চু*দে চু*দে তোমার মাল ফেলে আমার ভো*দা ভরে দাও। ইসস, মাগো কি আরাম। এমন সুখ জীবনে কোনদিন পাইনাই ভাইয়া। চু*দো, চু*দো, আরাম করে মনে ভরে চু*দো। যতক্ষণ ইচ্ছে ততক্ষন চু*দো। মন ভরে চু*দো। আহ, ওহ কি সুখ, কি আরাম। আমরা প্রায় ৩০মিনিট ধরে চো*দাচু*দি করলাম। ওর ওইসব কথা শুনে আমি চরম উত্তেজিত হয়ে গিয়ে আমার মাল আউট করে দিলাম। ওর ভো*দা ভরে মাল ছাড়লাম। গরম মাল ওর ভো*দার ভেতরে পড়তেই সেও মাল আউট করে দিলো। এই নিয়ে সে তিনবার মাল আউট করলো। মাল বের করে দিয়ে আমি ওর উপর গা ছেড়ে দিলাম। সে আমাকে মাথায়, কপালে অনেক চুমু দিলো। আমার সারা গায়ে হাত দিয়ে বুলিয়ে আদর করে দিলো। আর বলল, যখন সুযোগ পাবে আমাকে চু*দবে, কোন সমস্যা নাই। কি যে আনন্দ দাও তুমি ভাইয়া, এইটা যদি বুঝতা। আমার ইচ্ছা করতেছে প্রতি রাতে তোমার সাথে থাকতে, আর রাতভর তোমার চো*দন খাইতে। ইসস... যদি পারতাম। আহারে...
0 Comments